Free

Text Widget

Thursday, March 27, 2014


 

পিসির নিরাপত্তাঃ

শুরুর কথাঃ ভাইরাস কথাটা আসলে বোঝানো হয় কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকারক কিছু প্রোগ্রামকে যেগুলো নানা ভাবে কম্পিউটার এর ক্ষতি করে থাকেতবে ভাইরাস আসলে ম্যালওয়্যার গোত্রের সদস্যনানা রকম ম্যালওয়্যার আছে, তার মধ্যে ভাইরাস একটিবাকি গুলোও নানা ভাবে ক্ষতিকরতবে মানুষ সাধারন সেন্সে সব গুলোকেই ভাইরাস বলেআসুন তবে চিনি ম্যালওয়্যার কি? এবং কি কি ধরনের ম্যালওয়্যার আছে
Malware শব্দটির অর্থ Malicious Software. মানে ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রামসে সকল প্রোগ্রাম কম্পিউটার এর ক্ষতির কারণ হয় সেগুলোকেই ম্যালওয়্যার বলেম্যালওয়্যার এর মধ্যে প্রায় ১২ রকম ভাগ আছেতার মধ্যে আমরা সচরাচর ৩-৪ প্রকার এর সম্মুখিন হয়ে থাকিতবে এখানে আমি ৭ রকম ম্যালওয়্যার নিয়ে আলোচনা করবোসাথে এদের হাত থেকে কিভাবে বাঁচা যায়, সেটাও আবার কোন ধরনের অ্যান্টিভাইরাস ছাড়াচলুন তবে শুরু করি

ভাইরাসঃ

ভাইরাস হলো এমন এক ধরনের ক্ষতিকারন কম্পিউটার প্রোগ্রাম যে নিজে থেকে নিজের কপি করতে পারে কিংবা অন্য একটি ফাইলের সাথে নিজেকে যুক্ত করে নিতে পারেমূলত ভাইরাসের আক্রমনের শিকার হয় .exe (Executable File) এবং .com  এক্সটেশন যুক্ত ফাইল গুলো (আমি .com ডোমেইন এর কথা বলছিনা কিন্তু)
যদি কোন সফটওয়্যার এর কম্পাইলার দূর্বল হয়, কিংবা কম্পাইল করার সময় কোন ধরনের সিকিউরিটি হোল রেখে যায়, তাহলে সেটা আক্রান্ত হয়আবার অনেক সময় প্রোগ্রামার এর ভূলের কারনেও এমন টা হয়ে থাকেভাইরাসের মুলত কাজ হয়ে থাকে কম্পিউটার এর সংরক্ষিত ডাটার ক্ষতি সাধন করাতবে ২০১১ তে সিমেন্টেক ল্যাব এমন কিছু ভাইরাসের সন্ধান পায় যেগুলো হার্ডওয়্যার এর ও ক্ষতি করতে পারে
ভাইরাস মূলত দুইভাবে তৈরী হয়ে থাকে
  • ১.যখন কেউ ইচ্ছে করে ভাইরাস বানায়
  • ২.কোন সফটওয়্যার কিংবা প্রোগ্রাম তৈরীর সময় সেটার কোডিং এ ভূল থাকলে কিংবা কম্পাইলার এ ত্রুটি থাকলে সেটা ভাইরাসে পরিনত হতে পারে
তবে প্রথমটাই বেশি হয় কারন এখন যে সব কম্পাইলার আছে সেগুলো তুলনা মূলক ভাবে অনেক শক্তিশালীতাই কোডিং এ ত্রুটি থাকলে সেটা কম্পাইল করা যায় না
তবে কিছু কিছু ভাইরাস অন্য ফাইলগুলোকেও আক্রমন করেওরা সেই সব ফাইলে নিজেকে যুক্ত করেএতে ফাইল নষ্ট হয়ে যায়২০০৭ এ আমেরিকান ষ্টক এক্সচেঞ্জে এমন এক ভাইরাস আক্রমনে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার এর অর্থনৈতিক তথ্য সম্বলিত কিছু ফাইল নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো

নিজেকে বাঁচাবো কিভাবে?

আমি এই কথা বলার সাথে সাথে সবাই এক বাক্যে উত্তর দেবেন অ্যান্টিভাইরাসআসলেই কি তাই?
ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে Prevention is better than cure.  পিসিতে থাকা ভাইরাস নিশ্চিহ্ন করার চেয়ে পিসিতে যেন ভাইরাস না ঢোকে সেটা নিশ্চিত করাটাই ভালো
বাজারে অসংখ্য অ্যান্টিভাইরাস আছেকিন্তু সব গুলো সমান শক্তিশালী নয় সব ধরনের অ্যান্টিভাইরাস রিভিউ অনুযায়ী গড় এ দুইটি অ্যান্টিভাইরাস কে সেরার লিষ্টে রাখা যায়
  • ১. Kaspersky এর ইন্টারনেট সিকিউরিট
  • ২. বিট ডিফেন্ডার অ্যান্টিভাইরাস
বিট ডিফেন্ডার এর সাথে অনেকেই পরিচিত নাতাদের বলছি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিট ডিফেন্ডার ক্যাস্পারস্কাই এর চেয়ে ভালো কাজ করে
কিন্তু সমস্যা হলো এসব অ্যান্টিভাইরাস কেনা, চালানো এবং শেষে আপডেট করা
বাংলাদেশের অনেক স্থানে ক্যাস্পারস্কাই ইন্টারনেট সিকিউরিটি পাওয়া গেলেও বিট ডিফেন্ডার  সব জায়গায় পাওয়া যায় নাআপনি ক্যাস্পারস্কাই এর একটা প্যাকেজ কিনে আনলেন, এখন সমস্যা হলো আপনাকে নিয়মিত সেটা আপডেট করতে হবে কখনো ভাইরাস ডেফিনেশন তো কখনো সফটয়্যার এর কোর ইঞ্জিনডেফিনেশন গুলো ছোট ৫০০ কিলোবাইট থেকে ১ মেগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকেকিন্তু কোর ইঞ্জিন এর সাইজ ৩০ মেগাবাইট থেকে ৭০ মেগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকেযদি বাসায় নেট কানেকশন না থাকে, তাহলে কপাল খারাপসাইবার ক্যাফে থেকে সংগ্রহ করতে করতে জীবন অতিষ্ট হয়ে যাবে
এখানেই শেষ নয়, যদি আপনার পিসি বর্তমান থার্ড জেনারেশান পিসি ( ২ জিবি র‍্যাম ডিডিআর ২/৩, ডুয়েল কোর কিংবা তার চেয়ে লেটেষ্ট কোন প্রসেসর) না হয়, তাহলে আরো সমস্যা আছেএখনকার সব অ্যান্টিভাইরাসে একাধিক মডিউল কাজ করে যেমন ইন্টারনেট ব্রাউজার প্রটেকশন, ফায়ারওয়াল, অন ডিমান্ড স্কান, অন এক্সেস স্ক্যান ইত্যাদিএগুলো প্রতিটি মডিউল অনেক প্রসেসিং মেমরী খরচ করেফলে দেখা যায়, র‍্যামের একটা বড় অংশ অ্যান্টিভাইরাস এর খপ্পর এ পড়ে যায় বাকিটার মধ্যে আছে উইন্ডোজ এবং তারপর আপনার কাজদেখা যায় ১ জিবি র‍্যাম সম্পন্ন পিসি গুলো এ কারণে অনেক স্লো হয়ে যায়
অ্যান্টিভাইরাস সব সময় যে খুব জরূরী তা কিন্তু নয়অ্যান্টিভাইরাস ছাড়াও পিসিকে রক্ষা করা সম্ভবশুধু আপনাকে কিছু বিষয় এ খেয়াল রাখতে হবে আমি কিছু টেকনিক্যাল বিষয় নিয়ে আলোচনা করার আগে কিছু সাধারন অভ্যাস এর কথা বলে দেই, যা আপনার পিসি কে নিরাপত্তা দেবে অনেকাংশে
  • ১. যার তার পেনড্রাইভ, মেমরী কার্ড পিসিতে লাগাবেন নাআগে নিশ্চিত হয়ে নিন তার ব্যবহার সম্পর্কে
  • ২. অনেকে দোকান থেকে সিডি, ডিভিডি ভাড়া করে এনে দেখেনডিভিডি ডিস্ক, তাও যদি লেবেল সম্পন্ন হয়, তাহলেই শুধু পিসিতে ঢোকাবেনলোকাল ডিস্কে রাইট করা কোন মুভি ডিভিডি পিসিতে ঢোকাবেন না
  • ৩. জিমেইল এবং ইয়াহু মেইলে এ ছবি ছাড়া আর যে কোন ধরনের অ্যাটাচমেন্ট নিশ্চিত না হয়ে পিসিতে ডাউনলোড করবেন নাযে পাঠাচ্ছে সে যদি আপনার পরিচিত হয় এবং আপনি নিশ্চিত থাকেন যে সে আপনার পিসিতে ভাইরাস পাঠাবে না, তাহলে সেটা ডাউনলোড করবেন
  • ৪. যে কোন ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন নাsourceforge.net ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এর এক বিশাল ভান্ডারএখানে থেকে অসংখ্য ফ্রী সফটওয়্যার পাবেনএছাড়া download.com, softpedia.com, brothersoft.com freedownloadcenter.com এগুলো থেকে ডাউনলোড করতে পারেনএদের এখানকার সমস্ত সফটওয়্যার নিয়মিত স্ক্যান করা হয়
  • ৫. স্প্যামিং থেকে সাবধানঅনেক সময় মেইলে অনেক মেইল আসে যেখানে কোন সফটওয়্যার এর গুনগান গাওয়া হয় এবং ডাউনলোড করতে বলা হয়করলেন তো গেলেন এগুলো বেশিরভার সময় এ্যাডওয়্যার হয় কিংবা ওয়ার্ম হয়
  • ৬. যারা অনালাইনে ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা করেন, তারা একটু সাবধানসিকিওর প্রোটকল ছাড়া কোন সাইটে পেমেন্ট ইনফো দেবেন নাhttps:// এটা আছে কিনা আগে দেখে নিনযদি http:// হয় তাহলে সরে আসুন সিকিওর প্রটোকল ছাড়া যে কোন ধরনের পেমেন্ট এ আপনার পেমেন্ট ইনফো চুরী হওয়ার সম্ভবনা আছে
  • ৭. ফেসবুক ব্যবহার কারীদের জন্য একটা আলাদা নীতিমালা শেষের দিকে দেবোচোখ রাখবেন
  • ৯. যে কোন সফটওয়্যার ক্র্যাক করার আগে সাবধান থাকুনক্র্যাক ভাইরাস ছড়ানোর সবচেয়ে পরিচিত মাধ্যমনেট থেকে কোন ক্র্যাক ডাউনলোড করার আগে সেটার উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিনঅন্যথায় রিস্ক নেবেন না
  • ১০. আপনি যে কোন ধরনের কাজের ব্যাক আপ রাখুন, পিসি যতোটাই সিকিওর হোক না কেননিয়মিত গুরুত্বপূর্ন ডাটার ব্যাক আপ রাখা একজন আদর্শ কম্পিউটার ব্যবহারকারীর পরিচয় দেয়
  • ১১. আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হন তাহলে, অ্যান্টিভাইরাস থাকুক কিংবা না থাকুক, আপনার জন্য একটা ফায়ারওয়াল ফরজফায়ালওয়াল আপনার পিসির নেট কানেকশান কে নানা ভাবে রক্ষা করেযেমন এটা হ্যাকার কিংবা ট্রাকারদের আপনার নেটওয়ার্কে ঢুকতে বাধা দেবে, আপনার পিসি থেকে কোন প্রোগ্রাম আপনার অগোচরে নেট কানেক্ট হতে গেলেই আপনাকে সর্তকে করে দেবে, আপনি সেটা ব্লক ও কর দিতে পারেননেট থেকে যে কোন ধরনের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম কে আপনার পিসিতে ঢোকার ক্ষেত্রে বাধা দেবেএক্ষেত্রে আপনি কমোডো ফায়ারওয়া ব্যবহার করতে পারেনবর্তমান সময়ের বেশির ভাগ সিকিউরিটি এক্সপার্ট এটাই রিকমান্ড করেনআর ফায়ার ওয়াল সম্পর্কে আরো জানতে (http://en.wikipedia.org/wiki/Firewall_(computing)) এখানে একবার চোখ বুলিয়ে নিন

ব্রাউজার সিকিউরিটঃ

ট্রোজেন,ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যার এবং ওয়ার্ম এর হাত থেকে বাঁচার জন্য সাধারন একটা থীওরী,আপনাকে কেউ যদি কোন লিঙ্কে ক্লিক করতে বলে যেমন এই ছবি বাপ মেয়ে কে দেখানোর পর মেয়ে আত্নহত্যা করেছেকিংবা মজার জিনিস দেখুন এই লিঙ্কেভূলেও যাবেন নাআগে দেখুন লিঙ্কটা কেমনবেশি ইন্টারেষ্টেড মনে হলে এলেক্সা থেকে সাইটের র‍্যাংকিং দেখুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত দিন দেখবেন কিনা
আপনার ব্যাক্তিগত ডাটা চুরী করার একটা সহজ উপায় হলো আপনার কুকী চুরি করাএর মধ্যে আপনার সেভ করা পাসওয়ার্ড থেকে শুরু করে ক্রেডিট কার্ড ডিটেইলস পর্যন্ত চুরী হতে পারে  তাহলে কি পাসওয়ার্ড সেভ করবেন না? ভালো প্রশ্নএর জন্য একটা সলিউশন আছেতবে শুধু মাত্র ফায়ারফক্স এর জন্যআসলে এটা একটা ব্রাউজার এক্সটেনশন, এটি আপনার কুকি গুলো অন্য একটা ফরম্যাট এ নিয়ে যাবেফলে চাইলেও হ্যাকার কিংবা চোর, আপনার কুকি চুরি করে কিছু করতে পারবে নাযতোক্ষন আপনি অনলাইনে থাকবেন, এই কুকি গুলো কাজ করবেব্রাউজার বন্ধ হওয়া মাত্র সব ভ্যানিশ
এটা প্রফেশনাল ইউজার দের জন্য ভালো হলেও নরমাল ইউজার রা বিরক্তিবোধ করতে পারেনতাদের জন্য আরো একটি সলিউশানএই এক্সটেনশন টি আপনার ভিজিটিং ট্রেস গোপন রাখবেযে সাইট ভিজিট করছেন, সেটার সার্ভার লগ ফাইল ছাড়া কোথাও আপনার কোন অস্বিত্ব থাকবে নাএমন কি গুগল অ্যানালাইষ্টিকস ও না
সব কিছুই তো হলোকিন্তু আপনি কিভাবে জানবেন যে এখন আপনি যে সাইটে ঢুকতে যাচ্ছেন সেটা সেফ? সেটাতে কোন ক্ষতিকর কিছু নেই? সমস্যা নেইসারা রাত ধরে গবেষনা করে সেটার ও উপায় নিয়ে এসেছি

১৭ লক্ষ মানুষ ব্যবহার করছে এটিআপনিও করতে পারেনএটা এক ধরনের রেটিং টুলপ্রায় ১ মিলিয়ন ইউজার এর ভোটিং এর ওপর ডিপেন্ড করে এটা একটা সাইট কে রেট করেসেই রেটিং দেখলে আপনি জানতে পারবেন সেই সাইট টা তে আগে যারা ভিজিট করেছে তাদের মতামত কি
এবারের টুল টা খুব বেশী কাজের না হলেও মজারএটা একধরনের ফ্ল্যাগ টুল এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন যে আপনি এখন যে সাইটে আছেন, সেটার সার্ভার কোথায় অবস্থিত
এই এক্সটেনশন টা আপনাকে দেখাবে যে আপনি যে সাইট ভিজিট করছেন, সেটার আইপি এড্রেস কতো
নিচের এই এক্সটেনশন টা অনেক বেশি জরুরী, এটা আপনার ফায়ারফক্সে ডাউনলোড করা ফাইল গুলো স্ক্যান করবেএটার মাধ্যমে আপনি ডাউনলোড করা ফাইল গুলোর ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারবেনস্ক্যান এর দ্বায়িত্বে রয়েছে বিখ্যাট ওপেন সোর্স অ্যান্টিভাইরাস ক্লেম উইন
এবারে যে অ্যাডঅন এর কথা বলতে যাচ্ছি, সেটা আপনার টাইপ করা যে কোন ফর্ম ডাটা এনক্রিপ্টেড অবস্থায় সেভ করে রাখবে২৫৬ বিট এর বাইনারী এনক্রিপশনতাই সেই ডাটা কারো চুরি করে লাভ নাইআবার যদি কন কিছু টাইপ করা অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়, কিংবা ফায়ারফক্স ক্র্যাশ করে, তাহলে সমস্যা নাই আবার ফিরে এসে সেই ফর্মে এ গিয়ে রাইট ক্লিক করে রিকভার ফর্ম এ ক্লিক করলেই লেখা ফেরত
বাংলাদেশ এর জন্য  এরচেয়ে বেশী কাজের কোন অ্যাডঅন হয়নাইলেকট্রিসিটির কোন মা বাপ নাই
ফায়ারওয়াল সর্বদা চালু রাখুন

ডাটা ব্যাকাপঃ

এক্ষেত্রে আমার নিজস্ব পছন্দ হলো ড্রপ বক্সএতো চমৎকার অনলাইন ষ্টোরেজ আর একটিও নেইমিডিয়া ফায়ার ও এর কাছে কিছু নয়স্পেস মাত্র ২.৫ জিবিকিন্তু এতো দেখা যায় লাগে নাআমি নর্মালী আমার লেখা, কোডিং এবং সোর্সকোড গুলোর ব্যাকাপ রাখি
চলে যান এখানেরেজিষ্ট্রেশন করুনওদের অফিশিয়াল ক্ল্যায়েন্ট সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করুনখুব সহজকোন ঝামেলা নাইহ্যাপি ব্যাকাপিং আসলে জিনিস টা এতোটা সহজ যে এটা নিয়ে চার পাঁচ লাইনের বেশি লেখা প্রয়োজন পড়ে না

ডাটা রিকভারীঃ

ধরুন কোন কারনে ডাটা ডিলিট হয়ে গেছেভূল করে, কিংবা ডাটা ক্র্যাশ এখন? আপনার দরকার একটা ডাটা রিকভারী সফটওয়্যার  আমার ব্যাক্তিগত চয়েস, রিকুভাসি ক্লিনার এর ডেভল্পার পিরিফর্ম এর আরো একটা চমৎকার সফটওয়্যার ফ্রীএটা খুব ফাষ্ট এবং অনেক বেশি কাজের
এটাও তুলনা মূলক ভাবে অনেক সহজে ব্যবহার করা যায়তাই ডিটেইলস এ গেলাম না

ফেসবুক এর সিকিউরিটিঃ

Account Settings> Security
এখানে বেশ কিছু সিকিউরিটি মেজারস আছেএগুলো সম্পর্কে শর্ট এ বলে নেই
Secure Browsing: এর কাজ হলো, আপনার নরমাল ব্রাউজিং প্রোটোকল বে সিকিওর প্রোটোকলে নিয়ে যাওয়া, যেখানে আপনার এবং সার্ভার এর মধ্যকার কানেকশন ১২৮ বিট এনক্রিপশন এ এনক্রিপ্টেড থাকবেফলাফলঃ আপনার ফেসবুকিং অনেক বেশি সিকিওরএটা অ্যাক্টিভ করুন
Login Notifications: ইনার কাজ হলো, আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ কোন লগিন হওয়া মাত্র আপনার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠিয়ে আপনাকে জানিয়ে দেয়াতবে এটা শুধু মাত্র কাজ করবে যদি ডিভাইস টি চিনতে না পারেঅ্যাক্টিভ করুন
Login Approvals: এটির কাজ হলো, যদি কেউ আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ লগিন করতে যায় এবং ডিভাইস টি যদি পরিচিত ডিভাইস এর লিষ্টে না থাকে, তাহলে তাকে আটকে দেবেএরপর আপনার ফোনে একটা এস এম এস এ একটা টেম্পোরারী পাসওয়ার্ড পাঠানো হবেযদি আপনি নিজেই হোন, তাহলে সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগিন করুননাহলে জেনে যাবেন, যে কেউ আপনার অগোচরে আপনার অ্যাকাউন্ট এ প্রবেশ করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেঅবশ্যই অ্যাক্টিভ করুন
App Passwords: এর মাধ্যমে আপনি সিকিউরিটি কোড বিহিন ফেসবুক অ্যাপস এর জন্য একটা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবেনএটা প্রয়োজন যদি আপনি কোন ফেসবুক অ্যাপস ব্যবহার করেনআমি পোকার খেলিতাই আমি ব্যবহার করি
Recognized Devices: এটির কাজ হলো, এটি আপনার অ্যাকাউন্ট এর জণ্য এক বা একাধিক ডিভাইস কে চিনে রাখবেফলে সেগুলো ব্যাতিত অন্য কোন ডিভাইস লগিন করলেই ফোনে অ্যালার্ট
এর পরেরটা আটোমেটেড ফাংশনালিটিএখানে করার মতো তেমন কিছু নেই

ডাউনলোড ফ্রীক দের জন্যঃ

অনেকেই আছেন, যাদের নেট প্যাকেজ এর শতকরা ৯০ ভাগ যায় ডাউনলোড এর ওপর ডাউনলোড এর কন্টেন্ট হয় মুভি, গান কিংবা সফটওয়্যারকেউ কেউ গেম ডাউনলোড করেসফটওয়্যার এর জন্য কি করতে হবে সেটা উপরে বলেছিমুভি ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে, যে সাইট থেকে করছেন সেটার রেপুটেশন চেক করে নিনঅ্যালেক্সা থেকে চেক করতে পারেনটরেন্ট থেকে ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে পির এর সীড এর পরিমান, মানে কতোজন করছে দেখে নিন আগেতাতে অন্তত আইডিয়া পাবেন যে যারা করেছি তাদের সমস্যা হয়েছে কিনাসেই সাথে সেটার রিভিউ চেক করে নিতে ভুলবেন না
গান ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে পপুলার সাইট গুলো থেকে করুনএদের সাইট এ কন্টামিনেশন এর রিক্স কম

Posted by Unknown on 6:41 PM  No comments »

0 comments:

Post a Comment

Bookmark Us

Delicious Digg Facebook Favorites More Stumbleupon Twitter

Search